বাংলাদেশ ০৮:২১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
ইবি মেসডার সভাপতি শিমুল, সম্পাদক মোতালেব  নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর ফেসবুকে অশ্লীল ছবি প্রকাশ, মামলা হলে আসামী ধরছে না পুলিশ নওগাঁয় ফেন্সিডিল মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন দুই ঘন্টা সারাদেশের সাথে সিলেটের রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থেকে পুনরায় চালু। ভূল্লীতে উপ-নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে এনামুল হক বিজয়ী কুবি উপাচার্য ও শিক্ষক সমিতির সংবাদ সম্মেলন:পাল্টাপাল্টি দোষারোপ ঠাকুরগাঁও পৌরঃ উপনির্বাচনে সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে জয়লাভ করেছেন ফারজানা আক্তার পাখি তীব্র গরমে যখন বাংলাদেশ উত্তপ্ত সিলেট এত শীতল কেন ফিলিস্তিনি গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণপাড়ায় মানববন্ধন তীব্র গরমে ছাতা,জুস নিয়ে শ্রমিক ও ভ্যান চালকদের পাশে সমাজ সেবক সুজন ভান্ডারিয়া হাসপাতালের সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক ইনচার্জের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ গোপালপুর ইউনিয়নে উপনির্বাচনে মোঃ লিটন মোল্যা চেয়ারম্যান নির্বাচিত নেত্রকোনায় আচরনবিধি লংঘনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন সাগর থেকে রাঙ্গাবালীতে ভেসে এসেছে রহস্যময়বস্তু মুখী নদীর পাড়ে মাদকের জমজমাট ব্যবসা।

চুয়াডাঙ্গায় আমের মুকুলের মিষ্টি ঘ্রাণে মৌ মৌ করছে প্রকৃতি

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৬:৪২:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ১৬৬৪ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গায় আমের মুকুলের মিষ্টি ঘ্রাণে মৌ মৌ করছে প্রকৃতি

 

 

 

সালিকিন মিয়া সাগর, চুয়াডাঙ্গা:

 

ফুটেছে আমের মুকুল, ছড়াচ্ছে সুবাসিত ঘ্রাণ। কবির ভাষায়, ‘ফাল্ধসঢ়;গুনে বিকশিত কাঞ্চন ফুল, ডালে ডালে পুঞ্জিত আমুকুল। বনে বনে ফুল ফুটেছে, দোলে নবীন পাতা।’ এ যেন বসন্ত জাগ্রত দ্বারে। চুয়াডাঙ্গা জেলার আম গাছগুলোতে এর মধ্যেই মুকুল আসতে শুরু করেছে। নানা ফুলের সঙ্গে সৌরভ ছড়াচ্ছে আমের মুকুলও। আমের মুকুলের মিষ্টি ঘ্রাণে মৌ মৌ করছে প্রকৃতি। আমের মুকুলে তাই এখন মৌমাছির গুঞ্জন। মুকুলের মিষ্টি ঘ্রাণ যেন জাদুর মতো কাছে টানছে তাদের।

 

 

গাছের প্রতিটি শাখা- প্রশাখায় তাই চলছে ভ্রমরের সুর ব্যঞ্জনা। শীতে স্নিগ্ধতার মধ্যেই শোভা ছড়াচ্ছে সোনালি মুকুল। বছর ঘুরে আবারো তাই ব্যাকুল হয়ে উঠেছে আম প্রেমীদের মন। এবার সময়ের আগেই সোনালি মুকুলে ভরে গেছে চুয়াডাঙ্গা জেলার আম বাগান। তাই দখিনা বাতাসে দোল খাচ্ছে চাষির স্বপ্ন। গাছে গাছে ঝুলছে আমের মুকুল। পৌষের আমন্ত্রণে আসা আগাম মুকুল মাঘকে স্বাগত জানিয়ে বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীদের মনে আশার আলো জ্বালিয়েছে। বিভিন্ন এলাকার কয়েকটি বাগান ঘুরে দেখা গেছে, গাছে গাছে নানা ফুলের সঙ্গে আমের মুকুলের মিষ্টি ঘ্রাণ আকাশে বাতাসে মৌ মৌ গন্ধে মাতোয়ারা করে তুলছে।

 

 

থোকায় থোকায় হলুদ রঙের মুকুল আসতে শুরু করেছে। গাছে মুকুল ও গুটি আম দেখে ইতোমধ্যে বেপারিরা বাগানের দরদাম হাঁকছেন। আর বাগানের মালিকেরা আমের ভালো ফলন পেতে ছত্রাক নাশক প্রয়োগসহ বাগান পরিচর্যায় ব্যস্ততার সময় পার করছেন। আম চাষীরা খুশি হলেও কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, শীত বিদায় নেওয়ার আগেই আমের মুকুল আসা ভালো নয়। এখন ঘন কুয়াশা পড়লে বা বৃষ্টি হলে গাছে আগেভাগে আসা মুকুল চরম ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যা ফলনেও প্রভাব ফেলবে।

 

 

 

চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, গত বছর চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ৭২৫ হেক্টর জমিতে ৮ হাজার ৭শ ৬০ মেট্রিক টন, আলমডাঙ্গায় ২৮০ হেক্টর জমিতে ৪ হাজার ৩শ ২০ মে. টন, জীবননগরে ৩৯০ হেক্টর জমিতে ৫ হাজার মে. টন ও দামুড়হুদায় ২৯৭ হেক্টর জমিতে ৪ হাজার ৮শ ৭৫ মে. টনসহ চুয়াডাঙ্গা জেলাতে মোট ১৬শ ৯২ হেক্টর জমিতে ২২ হাজার ৯শ ৫৫ মে. টন আম উৎপাদন হয়ে ছিলো। এ বছর চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ৭৩০ হেক্টর, আলমডাঙ্গায় ৩২০ হেক্টর, জীবননগরে ৪০০ হেক্টর ও দামুড়হুদায় ৩২৫ হেক্টরসহ মোট ১ হাজার ৭শ ৭৫ হেক্টর জমিতে আমের আবাদ হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এবারে ৮৩ হেক্টর জমিতে আবাদ বেশি হয়েছে। এবারের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা প্রায় ২৩ হাজার মে. টন। চুয়াডাঙ্গার আবওয়া পরিস্থিতি অনুকূলে থাকা ও আম লাভজনক হওয়ায় প্রতিবছরই আমের আবাদ বাড়ছে।

 

 

 

এ জেলাতে প্রধান প্রধান আমের আবাদ হচ্ছে, আপালি, লেংড়া, ফজলি, হাড়িভাঙা, মল্লিকা, থাই, গোপালভোগ, বারি ১০, দেশি, বেনারসি সিতাভোগ। এর মধ্যে সিংহভাগই আ¤্রপালি। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার পারকৃষ্ণপুর গ্রামের আম চাষি শাকিল হোসেন জানান, এবছর আমার আম গাছে প্রচুর পরিমাণে মুকুল আসতে শুরু করেছে। এখন পর্যন্ত আমের মুকুলে কোনো রোগ-বালাই আক্রমণ করেনি। আবহাওয়াও ভালো। যদি কোনো প্রাকৃৃতিক দুর্যোগ না আসে আশা করছি প্রতিটি আমগাছেই পর্যাপ্ত পরিমাণে আম ধরবে। দামুড়হুদা উপজেলার জুড়ানপুর গ্রামের আম বাগানের মালিক জামিরুল জানান, বাগানের অধিকাংশ গাছই এরইমধ্যে মুকুলে ছেয়ে গেছে। এবার কুয়াশা কম থাকায় মুকুল ভালোভাবে প্রস্ফুটিত হয়েছে। গত বছর সাড়ে ১৫ বিঘা জমিতে আমের বাগান ছিলো। যা বিক্রি করেছিলাম ৭ লাখ টাকায়। এবছর ২০ বিঘা আমের বাগান আছে। এলাকাতে ফসলি চাষের জমি রেখে অনেকেই আম বাগান করেছে। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ডা. আব্দুল মজিদ জানান, চুয়াডাঙ্গাতে আমের উৎপাদন ভালো হয়।

 

 

 

এবছর একটু আগেভাগেই আম গাছে মুকুল আসছে। তাছাড়া এখন পর্যন্ত কোনো প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগ দেখা দেয়নি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবার আমগাছে খুব একটা কীটনাশক প্রয়োগের প্রয়োজন হবে না। তবে, ছত্রাকজনিত রোগে আমের মুকুল ও গুটি আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই বাগানে দুই দফা ছত্রাকনাশক ¯েপ্র করতে হবে। তিনি আরও বলেন, আম চাষে সহজেই লাভবান হওয়া যায়। যার কারণে অনেকই এ পেশায় এগিয়ে আসছেন। বর্তমানে জেলাতে আবাদি জমিতে আমের চাষ করা হচ্ছে। আমের ভাল ফলন পেতে আমরা কৃৃষকদের বিভিন্ন সময়ে পরামর্শ দিচ্ছি। এজন্য মাঠ পর্যায়ে আমাদের অফিসাররা কাজ করছেন। আশাকরা যায় গত বছরের থেকে এ বছর আমের উৎপাদন বেশি হবে।

 

 

 

 

জনপ্রিয় সংবাদ

ইবি মেসডার সভাপতি শিমুল, সম্পাদক মোতালেব 

চুয়াডাঙ্গায় আমের মুকুলের মিষ্টি ঘ্রাণে মৌ মৌ করছে প্রকৃতি

আপডেট সময় ০৬:৪২:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২২

 

 

 

সালিকিন মিয়া সাগর, চুয়াডাঙ্গা:

 

ফুটেছে আমের মুকুল, ছড়াচ্ছে সুবাসিত ঘ্রাণ। কবির ভাষায়, ‘ফাল্ধসঢ়;গুনে বিকশিত কাঞ্চন ফুল, ডালে ডালে পুঞ্জিত আমুকুল। বনে বনে ফুল ফুটেছে, দোলে নবীন পাতা।’ এ যেন বসন্ত জাগ্রত দ্বারে। চুয়াডাঙ্গা জেলার আম গাছগুলোতে এর মধ্যেই মুকুল আসতে শুরু করেছে। নানা ফুলের সঙ্গে সৌরভ ছড়াচ্ছে আমের মুকুলও। আমের মুকুলের মিষ্টি ঘ্রাণে মৌ মৌ করছে প্রকৃতি। আমের মুকুলে তাই এখন মৌমাছির গুঞ্জন। মুকুলের মিষ্টি ঘ্রাণ যেন জাদুর মতো কাছে টানছে তাদের।

 

 

গাছের প্রতিটি শাখা- প্রশাখায় তাই চলছে ভ্রমরের সুর ব্যঞ্জনা। শীতে স্নিগ্ধতার মধ্যেই শোভা ছড়াচ্ছে সোনালি মুকুল। বছর ঘুরে আবারো তাই ব্যাকুল হয়ে উঠেছে আম প্রেমীদের মন। এবার সময়ের আগেই সোনালি মুকুলে ভরে গেছে চুয়াডাঙ্গা জেলার আম বাগান। তাই দখিনা বাতাসে দোল খাচ্ছে চাষির স্বপ্ন। গাছে গাছে ঝুলছে আমের মুকুল। পৌষের আমন্ত্রণে আসা আগাম মুকুল মাঘকে স্বাগত জানিয়ে বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীদের মনে আশার আলো জ্বালিয়েছে। বিভিন্ন এলাকার কয়েকটি বাগান ঘুরে দেখা গেছে, গাছে গাছে নানা ফুলের সঙ্গে আমের মুকুলের মিষ্টি ঘ্রাণ আকাশে বাতাসে মৌ মৌ গন্ধে মাতোয়ারা করে তুলছে।

 

 

থোকায় থোকায় হলুদ রঙের মুকুল আসতে শুরু করেছে। গাছে মুকুল ও গুটি আম দেখে ইতোমধ্যে বেপারিরা বাগানের দরদাম হাঁকছেন। আর বাগানের মালিকেরা আমের ভালো ফলন পেতে ছত্রাক নাশক প্রয়োগসহ বাগান পরিচর্যায় ব্যস্ততার সময় পার করছেন। আম চাষীরা খুশি হলেও কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, শীত বিদায় নেওয়ার আগেই আমের মুকুল আসা ভালো নয়। এখন ঘন কুয়াশা পড়লে বা বৃষ্টি হলে গাছে আগেভাগে আসা মুকুল চরম ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যা ফলনেও প্রভাব ফেলবে।

 

 

 

চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, গত বছর চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ৭২৫ হেক্টর জমিতে ৮ হাজার ৭শ ৬০ মেট্রিক টন, আলমডাঙ্গায় ২৮০ হেক্টর জমিতে ৪ হাজার ৩শ ২০ মে. টন, জীবননগরে ৩৯০ হেক্টর জমিতে ৫ হাজার মে. টন ও দামুড়হুদায় ২৯৭ হেক্টর জমিতে ৪ হাজার ৮শ ৭৫ মে. টনসহ চুয়াডাঙ্গা জেলাতে মোট ১৬শ ৯২ হেক্টর জমিতে ২২ হাজার ৯শ ৫৫ মে. টন আম উৎপাদন হয়ে ছিলো। এ বছর চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ৭৩০ হেক্টর, আলমডাঙ্গায় ৩২০ হেক্টর, জীবননগরে ৪০০ হেক্টর ও দামুড়হুদায় ৩২৫ হেক্টরসহ মোট ১ হাজার ৭শ ৭৫ হেক্টর জমিতে আমের আবাদ হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এবারে ৮৩ হেক্টর জমিতে আবাদ বেশি হয়েছে। এবারের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা প্রায় ২৩ হাজার মে. টন। চুয়াডাঙ্গার আবওয়া পরিস্থিতি অনুকূলে থাকা ও আম লাভজনক হওয়ায় প্রতিবছরই আমের আবাদ বাড়ছে।

 

 

 

এ জেলাতে প্রধান প্রধান আমের আবাদ হচ্ছে, আপালি, লেংড়া, ফজলি, হাড়িভাঙা, মল্লিকা, থাই, গোপালভোগ, বারি ১০, দেশি, বেনারসি সিতাভোগ। এর মধ্যে সিংহভাগই আ¤্রপালি। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার পারকৃষ্ণপুর গ্রামের আম চাষি শাকিল হোসেন জানান, এবছর আমার আম গাছে প্রচুর পরিমাণে মুকুল আসতে শুরু করেছে। এখন পর্যন্ত আমের মুকুলে কোনো রোগ-বালাই আক্রমণ করেনি। আবহাওয়াও ভালো। যদি কোনো প্রাকৃৃতিক দুর্যোগ না আসে আশা করছি প্রতিটি আমগাছেই পর্যাপ্ত পরিমাণে আম ধরবে। দামুড়হুদা উপজেলার জুড়ানপুর গ্রামের আম বাগানের মালিক জামিরুল জানান, বাগানের অধিকাংশ গাছই এরইমধ্যে মুকুলে ছেয়ে গেছে। এবার কুয়াশা কম থাকায় মুকুল ভালোভাবে প্রস্ফুটিত হয়েছে। গত বছর সাড়ে ১৫ বিঘা জমিতে আমের বাগান ছিলো। যা বিক্রি করেছিলাম ৭ লাখ টাকায়। এবছর ২০ বিঘা আমের বাগান আছে। এলাকাতে ফসলি চাষের জমি রেখে অনেকেই আম বাগান করেছে। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ডা. আব্দুল মজিদ জানান, চুয়াডাঙ্গাতে আমের উৎপাদন ভালো হয়।

 

 

 

এবছর একটু আগেভাগেই আম গাছে মুকুল আসছে। তাছাড়া এখন পর্যন্ত কোনো প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগ দেখা দেয়নি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবার আমগাছে খুব একটা কীটনাশক প্রয়োগের প্রয়োজন হবে না। তবে, ছত্রাকজনিত রোগে আমের মুকুল ও গুটি আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই বাগানে দুই দফা ছত্রাকনাশক ¯েপ্র করতে হবে। তিনি আরও বলেন, আম চাষে সহজেই লাভবান হওয়া যায়। যার কারণে অনেকই এ পেশায় এগিয়ে আসছেন। বর্তমানে জেলাতে আবাদি জমিতে আমের চাষ করা হচ্ছে। আমের ভাল ফলন পেতে আমরা কৃৃষকদের বিভিন্ন সময়ে পরামর্শ দিচ্ছি। এজন্য মাঠ পর্যায়ে আমাদের অফিসাররা কাজ করছেন। আশাকরা যায় গত বছরের থেকে এ বছর আমের উৎপাদন বেশি হবে।