বাংলাদেশ ০৩:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
মির্জাগঞ্জে বৃষ্টি কামনায় ইস্তিস্কার নামাজ আদায় শনিবারের ছুটি ও আমাদের অবস্থান মির্জাগঞ্জে বিনাদোষে দুই নারীকে মারধরের প্রতিবাদে মানববন্ধন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হলেন যে নারী। নবীনগরে সড়ক ও খালের জায়গা দখলের চলছে মহোৎসব! চট্টগ্রামে সহ সারা দেশে সাংবাদিকের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে ‘সিইউজে’ সিংগাইরে সাংবাদিকের চাঁদাবাজি,দুই জন আটক দিনাজপুরে সজনের ডাটার বাম্পার ফলন সাংবাদিক হামলার মামলায় সুদেব মাষ্টার জেল হাজতে প্রেরণ চট্টগ্রাম টেকপাড়া ও এয়াকুব নগরে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে নগদ অর্থ ও শাড়ি-লুঙ্গি বিতরণ পিরোজপুরের চরখালী ফেরীতে মেট্রোপলিটন পরিবহনের ধাক্কায় ফেরী থেকে একাধিক মোটরসাইকেল নদীতে কটিয়াদীতে সর্বজনীন পেনশন স্কিম অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত সাত গ্রামের সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী এড. রেজাউল করিম বালিয়াডাঙ্গীতে খাপড়া ওয়ার্ড দিবসে শহীদদের স্মরণে সিপিবির লাল পতাকা মিছিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। স্কুলের জমি দখলের প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন 

ভৈরবে ক্যাপসিকাম চাষে কৃষকের সফলতা

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:৩৩:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ১৭৩১ বার পড়া হয়েছে

ভৈরবে ক্যাপসিকাম চাষে কৃষকের সফলতা

মাহফুজ রাজা, কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি ;
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে প্রথমবারের মতো পুষ্টি গুণাগুণ সমৃদ্ধ ক্যাপসিকাম চাষ হচ্ছে। ক্যাপসিকাম চাষ করে সাফল্য পেয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা।
ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচ সারা বিশ্বেই একটি জনপ্রিয় সবজি। বাংলাদেশেও এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। মিষ্টি মরিচের আকার ও আকৃতি বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। তবে সাধারণত ফল গোলাকার ও ত্বক পুরু হয়। মিষ্টি মরিচ আমাদের দেশীয় প্রচলিত সবজি না হলেও ইদানিং এর চাষ প্রসারিত হচ্ছে। বিশেষ করে বড় বড় শহরের আশেপাশে সীমিত পরিসরে কৃষক ভাইয়েরা এর চাষ করে থাকে, যা অভিজাত হোটেল ও বিভিন্ন বড় বড় মার্কেটে বিক্রি হয়ে থাকে। এ ছাড়া মিষ্টি মরিচের বিদেশে রপ্তানীর সম্ভাবনাও প্রচুর। কারণ সারা বিশ্বে টমেটোর পরেই দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ সবজি হচ্ছে মিষ্টি মরিচ।
উপজেলার কালিকাপ্রসাদ ইউনিয়নের আদর্শপাড়া গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম শাহিন। তিনি পেশায় এক জন স্কুল শিক্ষক। শিক্ষকতার পাশাপাশি বিভিন্ন জাতের সবজি চাষাবাদের সঙ্গে তিনি ক্যাপসিকাম আবাদ করে সফলতা অর্জন করেছেন।
শহিদুল ইসলাম জানান, ছয় বছর আগে একটি রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়ে জানতে পারেন পিত্জা তৈরির প্রধান উপকরণ হচ্ছে এই ক্যাপসিকাম। তখনই তিনি ক্যাপসিকাম চাষের সিদ্ধান্ত নেন। পরে ২০১৭ সালে ৩০০ চারা সংগ্রহ করে এক বিঘা জমিতে আবাদ শুরু করেন।
তিনি বলেন, ‘এক বিঘা জমি প্রস্তুত করতে সব মিলে প্রায় ৫০ হাজার টাকা ব্যয় হয়। বর্তমানে ১৬০-২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন। এ মৌসুমে তার দুই লক্ষাধিক টাকা লাভ হবে।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আকলিমা বেগম বলেন, ‘এ সবজিটির কদর দিন দিন বেড়েই চলছে। আমরা প্রতিনিয়ত শহিদুল ইসলামকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা এবং পরামর্শ দিচ্ছি। শহরের সাজেদা আলাল জেনারেল হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. মো. নজরুল ইসলাম জানান, শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ক্যাপসিকাম।
জনপ্রিয় সংবাদ

মির্জাগঞ্জে বৃষ্টি কামনায় ইস্তিস্কার নামাজ আদায়

ভৈরবে ক্যাপসিকাম চাষে কৃষকের সফলতা

আপডেট সময় ০৩:৩৩:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২
মাহফুজ রাজা, কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি ;
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে প্রথমবারের মতো পুষ্টি গুণাগুণ সমৃদ্ধ ক্যাপসিকাম চাষ হচ্ছে। ক্যাপসিকাম চাষ করে সাফল্য পেয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা।
ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচ সারা বিশ্বেই একটি জনপ্রিয় সবজি। বাংলাদেশেও এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। মিষ্টি মরিচের আকার ও আকৃতি বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। তবে সাধারণত ফল গোলাকার ও ত্বক পুরু হয়। মিষ্টি মরিচ আমাদের দেশীয় প্রচলিত সবজি না হলেও ইদানিং এর চাষ প্রসারিত হচ্ছে। বিশেষ করে বড় বড় শহরের আশেপাশে সীমিত পরিসরে কৃষক ভাইয়েরা এর চাষ করে থাকে, যা অভিজাত হোটেল ও বিভিন্ন বড় বড় মার্কেটে বিক্রি হয়ে থাকে। এ ছাড়া মিষ্টি মরিচের বিদেশে রপ্তানীর সম্ভাবনাও প্রচুর। কারণ সারা বিশ্বে টমেটোর পরেই দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ সবজি হচ্ছে মিষ্টি মরিচ।
উপজেলার কালিকাপ্রসাদ ইউনিয়নের আদর্শপাড়া গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম শাহিন। তিনি পেশায় এক জন স্কুল শিক্ষক। শিক্ষকতার পাশাপাশি বিভিন্ন জাতের সবজি চাষাবাদের সঙ্গে তিনি ক্যাপসিকাম আবাদ করে সফলতা অর্জন করেছেন।
শহিদুল ইসলাম জানান, ছয় বছর আগে একটি রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়ে জানতে পারেন পিত্জা তৈরির প্রধান উপকরণ হচ্ছে এই ক্যাপসিকাম। তখনই তিনি ক্যাপসিকাম চাষের সিদ্ধান্ত নেন। পরে ২০১৭ সালে ৩০০ চারা সংগ্রহ করে এক বিঘা জমিতে আবাদ শুরু করেন।
তিনি বলেন, ‘এক বিঘা জমি প্রস্তুত করতে সব মিলে প্রায় ৫০ হাজার টাকা ব্যয় হয়। বর্তমানে ১৬০-২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন। এ মৌসুমে তার দুই লক্ষাধিক টাকা লাভ হবে।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আকলিমা বেগম বলেন, ‘এ সবজিটির কদর দিন দিন বেড়েই চলছে। আমরা প্রতিনিয়ত শহিদুল ইসলামকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা এবং পরামর্শ দিচ্ছি। শহরের সাজেদা আলাল জেনারেল হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. মো. নজরুল ইসলাম জানান, শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ক্যাপসিকাম।