অপহরণ মামলার এজাহারনামীয় ০১ নং পলাতক আসামী গ্রেফতার এবং নাবালিকা ভিকটিম উদ্ধার।
অপহরণ মামলার এজাহারনামীয় ০১ নং পলাতক আসামী গ্রেফতার এবং নাবালিকা ভিকটিম উদ্ধার।
নিজস্ব প্রতিবেদক : র্যাব-১৩ এবং র্যাব-১৪ এর যৌথ অভিযানে নীলফামারী জেলার সদর থানার চাঞ্চল্যকর অপহরণ মামলার এজাহারনামীয় ০১ নং পলাতক আসামী গ্রেফতার এবং নাবালিকা ভিকটিম উদ্ধার।
'বাংলাদেশ আমার অহংকার'- এই মূলমন্ত্রকে সামনে রেখে এলিট ফোর্সেস র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন হত্যা, ধর্ষণ, রাহাজানিসহ মারাত্মক সব সামাজিক অপরাধের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।
বাদী কর্তৃক দায়েরকৃত এজাহার থেকে জানা যায় যে, গত ইং ০২/০৭/২০২৪ তারিখ সকাল আনুমানিক ১০.০০ ঘটিকার সময় নাবালিকা ভিকটিম চাঁদের হাট ডিগ্রি কলেজ, নীলফামারীতে ১ম বর্ষে ভর্তি হওয়ার জন্য নিজ বাড়ী থেকে বের হলে দুপুর আনুমানিক ০১.৩০ ঘটিকার সময় নীলফামারী জেলার সদর থানাধীন কচুকাটা মোলাঙ্গের পাড় নামক পাঁকা রাস্তার উপর হতে ১নং এজাহারনামীয় ধৃত আসামী মোঃ আব্দুল জলিল ওরফে জনি (২২), পিতা- মোঃ মিজানুর রহমান মির্জা, সাং- কচুকাটা সর্দারপাড়া, থানা-নীলফামারী সদর, জেলা-নীলফামারী'সহ এজাহারে উল্লেখিত আসামীগণ মিলে ভিকটিমকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক অপহরণ করে। পরবর্তীতে ভিকটিমের পিতা নীলফামারী জেলার সদর থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং ১২/২০৬ তারিখ-০৭/০৭/২০২৫ ইং; ধারা- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ২০০০ ( সংশোধন-৩) এর ৭/৩০।
ঘটনাটি উক্ত এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করলে তা র্যাব-১৩, সিপিসি-২, নীলফামারী ক্যাম্পের দৃষ্টিগোচর হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ইং ২৬ জুলাই ২০২৫ তারিখ ১৯৩০ ঘটিকায় র্যাব-১৩, সিপিসি-২, নীলফামারী এবং র্যাব-১৪, সিপিএসসি, ময়মনসিংহ ক্যাম্প এর যৌথ আভিযানিক দল ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা থানাধীন নিশিন্দা বাজার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ১নং এজাহারনামীয় পলাতক আসামী মোঃ আব্দুল জলিল ওরফে জনি (২২), পিতা- মোঃ মিজানুর রহমান মির্জা, সাং- কচুকাটা সর্দারপাড়া, থানা-সদর, জেলা-নীলফামারী'কে গ্রেফতার করতঃ নাবালিকা ভিকটিমকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।
পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য ভিকটিমসহ ধৃত আসামীকে নীলফামারী জেলার সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
নিউজটি আপডেট করেছেন : Banglar Alo News Admin
কমেন্ট বক্স