পল্লী বিদুৎ সমবায় সমিতির অভিভাবক সদস্য কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়
আপডেট সময় :
২০২৫-০৬-০৬ ১৫:০৬:৩৪
পল্লী বিদুৎ সমবায় সমিতির অভিভাবক সদস্য কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়
মো: নাহিদুর রহমান শামীম, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি : মানিকগঞ্জ জেলা পল্লী বিদুৎ সমবায় সমিতি গ্রাহক অভিভাবক সদস্যদের সভাপতি মো শামীম হোসেন (সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেকের মামাতো ভাই ও জাগীর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি) হয়। দুই বার অভিভাবক কমিটির সদস্য হয়ে মো শামীম হোসেন হাতিয়ে নেয় কোটি কোটি টাকা।
মানিকগঞ্জ জেলা পল্লী বিদুৎ (জোনাল) মুলজান অফিসের পিয়নের সাথে কথা বলে জানা যায়, মানিকগঞ্জ জেলা পল্লী বিদুৎ সমবায় সমিতি মুলজান অফিসে দুই জন সহকারী এবং উঁচুটিয়া পল্লী বিদুৎ সমবায় সমিতি দুই জন সহকারী মিলে, অভিভাবক মো শামীম কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। বিভিন্ন কাজে জন্য নাম করে, তার মধ্য সব চাইতে বেশি ছিলো বিদ্যুৎতিক খুঁটি, মিটার ও ওয়েল কেবল তাঁর।
এছাড়াও, গ্রাহক পর্যায়ে বিদুৎ দেওয়ার সময় ও হাতিয়ে নেয় টাকা। চাকরি ও টেন্ডার ছাড়া ও বিভিন্ন সময় পল্লী বিদুৎতে মালা মাল বিক্রি করে নিজের করে নিতো।
মুলজান অফিসে পিয়ন বলে, আমি ঐ চার সহকারী নাম বলবোনা তবে, মো শামীম হোসেন এর নামে দুটি টেন্ডার এখন আছে, যা একটি টাকা আগে উঠিয়েছে, আর বাকি টা এখনো কাজ না করে পরে আছে।
টেন্ডার দুটি হলো ঝিটকা সুরপাই হতে হরিরামপুর এলাকায় তার ও খুঁটি এবং কৃষি সেচে বিদ্যুৎ ঠিক রাখা, আর আপর টেন্ডার হলো বিসিক শিল্প প্রতিষ্ঠানে উচ্চতর ট্রান্সফরমার বসানো। কিন্তু এর একটি কাজ ও হয় নাই। বিষয় টি নিয়ে আলোচনা করতে চাইলে বর্তমান কতৃপক্ষ কথা বলতে চাইনা।
এছাড়াও গ্রাহক সমিতির অভিভাবক হওয়ার পর, মো শামীম হোসেন চাকরির ক্ষেত্রে অনেক মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়েও চাকরি দেওয়া হয় না। এক কাছের মানুষ ফিরোজ (আওয়ামী লীগের যুব লীগ বাড়ি জাগীর মেঘশিমুল) এর কাছে জানা যায়, মো শামীম হোসেন পল্লী বিদুৎ সমবায় সমিতি অভিভাবক হওয়ার পর তিনি গ্রাহকের মিটারে টাকা বেশি রাখতেন, দুই মিটারে আবেদনে চারটা তুলতেন একটা নিজের নামে বিক্রি করতেন। উত্তরত বিষয় ফিরোজ সব সময় শামীমের কাজ নিয়ে পল্লী বিদুৎ যাওয়া আসা করতো।
সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেকের মামাতো ভাই মো শামীম হোসেন ক্ষমতার বলে এই সব কাজ করেছে।
নিউজটি আপডেট করেছেন : Banglar Alo News Admin
কমেন্ট বক্স