মোঃ আবদুল্লাহ বুড়িচং প্রতিনিধি।।
যেখানে হাসপাতাল সেখানে আছে ঔষধের দোকান বা ফারমার্সিকেল,প্রতিটা ঔষধের দোকানে সব ধরনের ঔষধ পাওয়া যায় কিছু দোকানে হয়তো বেশি থাকে না, তবে ডাক্তারে লেখা ঔষধ গুলি অবশ্য আছে, আর ঐ ঔষধ কিভাবে সংরক্ষণ করা যায় বা লাগে তা সব বিক্রেতার জানা আছে, তবুও ঔষধের মান ও সংরক্ষণের জন্য অনেক সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতে পরিচালনা হয় তবুও ঠিক করা যাচ্ছে না,
কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার সরকারি ও বেসারকারি হাসপাতাল গুলির সামনে ঔষধের দোকান আছে যেগুলো ঔষধ সংরক্ষণ ও মান নিয়ে অনেক বার প্রশ্ন ও ভ্রাম্যমাণ আদালতে পরিচালনা জরিমানা হয়। তবুও তারা ঔষধ সংরক্ষণ ও মান দিক দিয়ে সঠিক না,
কিছু কিছু ঔষধের দোকান ঘুরে দেখা যায় ফ্রিরিজে সংরক্ষণ করা জন্য যে সব ঔষধ গুলি তা বাহিরে রাখা আছে, কারণ তার কাছে ফ্রিরিজ বা শীতাতাপ পরিবেশ নেই,
সাধারণ ঔষধের উপরে লেখা থাকে আলো থেকে দুরে শুঁখনো বা ঠান্ডা স্থানে রাখুন,
ঠান্ডা তো দুরের কথা আলো পড়ে এমন জায়গায় ঔষধ সংরক্ষণ করে,
অনেক মানুষ ঔষধের মূল্য বা দামের ধারণা নেই যে দাম চায় তাই দিয়ে দেয় আবার তারিখ মেয়াদ আছে কিনা তাও দেখে না।
হারবাল ঔষধ ও রাসায়নিক ঔষধের সাথে মিশে আছে, নিষিদ্ধ ঔষধ গুলি গোপন ভাবে বিক্রি করে, ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ও বিভিন্ন রোগের ঔষধ বিক্রি করে রুগীদের কাছে, তাছাড়া যৌন উতেজিতো ঔষধ ও বিক্রি করে,
সঠিক মনিটরিং আর ঔষধ সংরক্ষণের প্রশিক্ষণ ছাড়া এই ঔষধের দোকানে ঔষধ সংরক্ষণ ও মান হিন ঔষধ বিক্রি কখন বন্ধ হবেনা,