ঢাকা , শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ১০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

একজন মৃত্যু শয্যায় মানুষের আর্তনাদ, ঔষধের টাকার অভাবে জীবন চলে যাচ্ছে মৃত্যুর দিকে

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট সময় : ২০২৪-১২-২৮ ০০:৫০:৩৬
একজন মৃত্যু শয্যায় মানুষের আর্তনাদ, ঔষধের টাকার অভাবে জীবন চলে যাচ্ছে মৃত্যুর দিকে একজন মৃত্যু শয্যায় মানুষের আর্তনাদ, ঔষধের টাকার অভাবে জীবন চলে যাচ্ছে মৃত্যুর দিকে



নিজস্ব প্রতিবেদক

পৃথিবীর মানুষগুলো আস্তে আস্তে  কঠীনের চেয়েও কঠীন হয়ে যাচ্ছে। মানুষের হৃদয় পাথর হয়ে গেছে।অনুভূতি ভোতা হয়ে গেছে। মানুষের প্রতি মানুষের নেই ভালবাসা, মায়া, মমতা, সহানুভূতি, উদারতা এমন কি একটু সু - নজর। এখন মানুষগুলো টাকার পিছনে ছুটে।যাদের টাকা আছে তারা টাকা দিয়ে পাহাড় বানানোর চেস্টায় ব্যস্ত। তাদের ঘরে, বালিশের মাঝে, তোশকের পরিবর্তে, ব্যাংকে, বাথরুমে সহ বিভিন্ন স্থানে টাকা লুকিয়ে রাখে। একবারও ভেবে দেখেনা, পিছনের কথাও ভাবেনা, কি হবে এই টাকা দিয়ে। কেহ তো কবরে নিয়ে যেতে পারবে না। অযথা টাকার কারনে জেল, জরিমানা, হত্যা সহ বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।
 
যাহাদের টাকা আছে তারা চেস্টা করলে একটু মানবতার হাত বাড়িয়েদিলে অনেক অসহায় মানুষের বেচে থাকার একটু সম্বল হয়। এখানে একটি ছেলে ধীর্ঘ দিন যাবৎ অসুস্থ। অনেক টাকা পয়সা খরচ করছে,নিজের যা সহায় সম্বল বসতভিটা ছিল সব শেষ করে ও অনেক লোকোর কাছে সাহায্য সহোযোগীতা নিয়েও চিকিৎসা করছে।কেহই যানেনা কার আয়ু কতদিনের,কার সহোযোগিতার হাতে ওকে আল্লাহ বাচিয়ে তুলবে? এমনও হতে পাড়ে আপনার কোটি টাকা থেকে একশ টাকা দিলে আপনার ভাগ্যের জোরে ওকে আল্লাহ বাচিয়ে রাখতে পারে এবং আপনার উপরও আল্লাহর খাস রহমত নাজিল হতে পারে। আসুন আমরা সবাই মানবিক দিক দিয়ে একটা জীবন বাচানোর জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করি এবং একটু সহানুভূতির হাত বাড়াই।

এখানে অসুস্থ ছেলেটির কাকুতি মিনতিগুলো দেয়া হলো। আশা করি সবাই সু নজরে দেখবেন। কোন ব্যাক্তি যখন যানে তার আয়ু নেই তখন তার মানসিক অবস্থা কি হতে পারে? মৃত্যু শয্যায়  শুয়ে শুয়ে এমন লেখাগুলো পড়া খুবই মর্মান্তিকঃ

আমার আইডিতে যারা আছেন তারা হয়তো অনেকেই জানেন, না ইন্ডিয়া ডাক্তারেরা আমাকে বেচে থাকার যে সময় দিয়েছিলো তা শুেষ হয়ে এখন ১ মাস ১৯ দিন চলতেছে। আমাকে প্রতিদিন ৩ হাজার টাকার ইনজেকশন আর ঔষধ দিয়ে ওই দিনটা বাচিয়ে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে কিন্তু আমি আমার এবং আমার বারার চিকিৎসার পিছনে আমাদের সকল কিছু বিক্রি করে এক কোটি টাকার অধিক খরচ করেছি। তাই এখন আমি পথের ভিখারী, আমার বাবাকে তো বাঁচাতে পারলাম না আর আমিও আস্তে আস্তে কবরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বিনা চিকিৎসা ও ঔষধের কারণে। আমি আমার মহান আল্লাহর দরবারে লাখো কোটি শুকরিয়া জানাই যে সে কোন না কোনভাবেই একদিন বা দুদিন পর হলেও আমার ওষুধ কিনতে ব্যবস্থা করে দেয় এবং আমার ফেরেশতার মত ০৮/১০ এর অনেক দেশেও প্রবাসী বন্ধু আছে যারা আমাকে বাঁচাতে তাতে যথাসম্ভব সাহায্য করে যাচ্ছে। আমি জানি আমি বেশি দিন আর বাঁচতে পারব না কারণ এত টাকা জোগাড় করা আমার পক্ষে সম্ভব চিকিৎসা সম্ভব না, কিন্তু আমি যতদিন বেঁচে আছি আমার কলিজার ০৮/১০ বন্ধুগুলোর কাছে সারা জীবনের জন্য ঋণী ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং যারা তাদের সামর্থ্য মতো আমাকে সাহায্য করে যাচ্ছে তাদের কাছেও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। মাত্র ১ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা হলে আমি আরো ছয়টা মাস বেঁচে থাকতে পারবো ইনশাআল্লাহ চিকিৎসা করিয়ে। তাই আমার সকল ৮-১০ বন্ধু এবং যাদের সামর্থ্য আছে তাদের কাছে হাতজোড় করে পায়ে পরে অনুরোধ করছি যে আমার ১৪ বছর ধরে প্যারালাইজড মা ও আমার দুই বছরের একটা ছেলের জন্য আমি আর কিছুদিন বেঁচে থাকতে চাই। তাই দয়া করে তোমরা সবাই মিলে আমাকে ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা সাহায্য করে আমাকে আর ছয়টা মাস বেঁচে থাকার জন্য একটু মানবিক মানুষের পরিচয় দাও। যাতে আমি আমার সন্তানের দেখাশোনা করতে পারি আদর করতে পারি আর আমার অসুস্থ মায়েরও সেবা করতে পারি। জয় হোক বন্ধুত্বের জয় হোক ভালোবাসার। 
01303-810593 বিকাশ, নগদ, রকেট (পারসোনাল)

আমার সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে সরাসরি যশোর জেলার শার্শা উপজেলার নাভার গ্রামের দক্ষিণ বুরুজ বাগান মুক্তি ক্লিনিক এর সামনে আসলেই পাওয়া যাবে। আমি আর কিছু দিন বেঁচে থাকতে চাই আমার মা আর সন্তানের জন্য। তাই সবার পায়ে ধরে ভিক্ষা চাচ্ছি সবাই একটু একটু সাহায্য করলে আমার চিকিৎসার ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা কালেকশন হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।



 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Banglar Alo News Admin

কমেন্ট বক্স

এ জাতীয় আরো খবর

সর্বশেষ সংবাদ